রোবোকার্প বা রোবট মাছ বিজ্ঞানে নতুন কিছু না হলেও রোবোকার্পেকে নতুনভাবে ব্যবহারকে বিজ্ঞানকে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়েছে নিঃসন্দেহে। বৃটিশ একদল বিজ্ঞানী ও বিএমটি ফার্ম এই রোবোকার্পকে সমুদ্রে নজরদারীতে এই প্রথম ব্যবহার করেছে। প্রাথমিকভাবে ৫টি রোবোকার্পকে স্পেনের গিজন (Gijón) পোর্টে পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। যার প্রতিটির ব্যয় প্রায় ৩০,০০০ ডলার।
রোবোকার্প দেখতে হুবহু মাছের মতই। রঙে ও চলা ফেরায়। মাছের মতই লেজ নেরে ঘুরে বেড়াবে একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। জাহাজের তলা থেকে পানির নিচের পাইপ লাইন পর্যন্ত। আর পানি দুষনের সম্ভাব্য যেকোন ধরনের কেমিকেলস মুখে ও গায়ে লাগানো কেমিকেল সেন্সর দিয়ে সনাক্ত করে সাথে সাথে ওয়াই ফাই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে পাঠিয়ে দিবে কেন্দ্রে। এই তথ্য কেন্দ্রে পাঠানোর আগে রোবোকার্পগুলো নিজেদের মধ্যেও যোগাযোগ করতে পারবে। যাকে বলা হচ্ছে রিয়েল টাইম ডিটেকশন। অন্য রোবোকার্পের মত এগুলো রিমোর্ট কন্ট্রোলে চলবে না, চলবে স্বতন্ত্রভাবে। চার্জ শেষ হবার আগেই চলে আসবে চার্জিং ষ্টেশনে। শুধু তেল ও বর্জ্ঐ নয় পানিসহ চারপাশের সবকিছু বিশ্লেষনেরও ক্ষমতা রয়েছে এই রোবোকার্পের। এর সর্বোচ্চ গতি ঘন্টায় ২ মাইল।
Saturday, April 11, 2009
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
2 মন্তব্য:
মিলিটারির কাজে এমন অটোনোমাস রোবট আগেও ব্যবহার করা হয়েছে। অনেক ইউনিভার্সিটির গবেষণাগারেই (আমাদের এখানেও) পৃষ্ঠপোষক না পেয়ে এই ধরণের প্রটোটাইপ পড়ে আছে। আস্তে আস্তে সবখানেই অটোনোমাস রবোটের চাহিদা বাড়বে। লেখা ভালো লাগলো।
থাম্বস আপ।
www.bbariainfo.com
Best & largest online news portal on Brahmanbaria.
Post a Comment